বাংলাদেশের সীতাকুন্ডের নিকটে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের ( Chandranath Temple or #Chandronath hill ) উপরে অবস্থিত # চন্দ্রনাথ মন্দির অন্যতম বিখ্যাত শক্তিপীঠ । সীতাকুণ্ড অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি।এখানের সর্বোচ্চ পাহাড় চুড়ায় অবস্থিত চন্দ্রনাথ মন্দির । সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ মন্দির তীর্থযাত্রীদের জন্য এক পবিত্র স্থান । শুধু তাই – ই নয় এই স্থানটি বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষণেও অনেকটা এগিয়ে । বিশেষত সীতাকুন্ড দর্শনীয় স্থান & সীতাকুণ্ডের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য যেকোনো ভ্রমণকারীকে আপন করে নিতে সক্ষম । সীতাকুণ্ডের সবচাইতে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনকেন্দ্র হলো চন্দ্রনাথ পাহাড় । সীতাকুণ্ড বাজার থেকে পূর্ব দিকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই চন্দ্রনাথ পাহাড় । চন্দ্রনাথ মন্দির সীতাকুণ্ডের সবচাইতে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনকেন্দ্র হলো চন্দ্রনাথ পাহাড় । সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ মন্দির তীর্থযাত্রীদের জন্য এক পবিত্র স্থান । ( Approx . 1200 feet high from sea level ! And this is 23rd highest mountain peak of Bangladesh ! ) # সীতাকুণ্ড / চন্দ্ৰনাথ পাহাড় যাওয়ার উপায় বাস অথবা ট্রেনে করে সীতাকুণ্ড নামবেন । সীতাকুণ্ড বাজার থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের দূরত্ব খুব কম হওয়ায় রিক্সা থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের দূরত্ব খুব কম হওয়ায় রিক্সা / অটো করে চন্দ্রনাথ পাহাড় যাওয়া যায় । সীতাকুণ্ড থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যেতে পথে পড়বে অসংখ্য দর্শনীয় দৃশ্য । রিক্সায় করে গেলে সেই সব সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হতে হয় । সীতাকু- থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যাওয়ার সময় পথে হিন্দুদের বেশ কিছু ধর্মীয় স্থাপনা পর্যটকদের চোখে পড়বে । পথে প্রথম যে ঝর্ণাটি পড়বে সেখান থেকেই চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ওঠার রাস্তা দু – ভাগে ভাগ হয়ে গেছে । যারা সহজ উপায়ে সরাসরি পাহাড়ে উঠতে চান তারা ডানদিকের সিঁড়িওয়ালা রাস্তাটি দিয়ে উপরে উঠতে পারেন এবং যারা পাহাড়ি পথ ডিঙিয়ে রোমাঞ্চের সাথে পাহাড়ে উঠতে চান তারা বামদিকের পাহাড়ি পথ দিয়ে উপরে উঠতে পারেন । তবে ডানদিকের পথটিতে সিঁড়ি থাকলেও পাহাড়ে উঠার ক্ষেত্রে বামদিকের পাহাড়ি পথটিই সহজ । আর পাহাড় থেকে নিচে নামার সময় ডানদিকের সিঁড়িওইয়ালা পথটিই সহজ।