আকাশছোঁয়া ভবন কতটা দরকার?
আজ থেকে ২০-৩০ বছর আগেও একতলা-দোতলা বাড়ির সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে প্রচুর গাছগাছালি দেখা যেত ঢাকা শহরে, সে বাড়িগুলো আকাশছোঁয়া বিল্ডিংয়ে পরিণত হতে থাকায় বৃক্ষশূন্য হতে লাগল আমাদের শহর। ফলশ্রুতিতে পরিবেশের ভারসাম্য হতে লাগল বিঘ্নিত। আর শুরু হয়ে গেল কংক্রিটের শহর। ইট, বালু, সিমেন্ট ও লোহা-লক্কড়ের আবর্জনায় ভরে উঠছে দেশটা।
ঢাকাসহ দেশের শহরগুলোর অফিসপাড়ায় গায়ে গা লাগানো উঁচু ভবনের ছড়াছড়ি। তবে আমাদের জনসংখ্যা ও আবহাওয়া অনুসারে সুউচ্চ ভবন বা নির্মাণ হতে যাওয়া ১৪২ তলা আইকনিক টাওয়ার – iconic tower নির্মাণ কতটা প্রয়োজন। ভবনের কাঠামোই–বা কেমন হওয়া দরকার।
তা জানাবো আজকের এই ভিডিওতে?
সম্প্রতি বিবিসির এক প্রতিবেদনে আকাশচুম্বী অট্টালিকা নিয়ে চীনের নতুন ভাবনার কথা উঠে এসেছে। ওই প্রতিবেদনে স্থাপত্যবিষয়ক ইতিহাসবিদ জুডিথ ডুপরে আকাশচুম্বী অট্টালিকার ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। আকাশচুম্বী অট্টালিকার স্বর্ণযুগ শুরু হয় ৯০ বছর আগে। মানুষ কখনো কল্পনাও করেনি—এমন সব আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণ হতে থাকে একের পর এক। ১৯৩০–এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে অবস্থিত দ্য ক্রাইসলার ভবন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু
নাইন–ইলেভেনে টুইন টাওয়ারে হামলার পর আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণের কাজে কিছুটা বদল আসে। গত ২০ বছরে আগের শতকের তুলনায় অনেক বেশি উচু ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
টুইন টাওয়ারে হামলার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এগুলো আরও বেশি নিরাপদ, মজবুত ও সবুজায়ন করে নির্মাণ করা হয়েছে।
অনেক ক্ষেত্রে বিভিন্ন দেশ নিজেদের আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে এসব আকাশছোঁয়া ভবন নির্মাণ করেছে। পেট্রোনাস টাওয়ার যেমন কুয়ালালামপুরকে পরিচিত করেছে, তেমনি বুর্জ খলিফা – Burj Khalifa দুবাইকে নতুনভাবে আলোচনায় এনেছে। সৌদি আরব এর জেদ্দা টাওয়ার Jeddah Tower ও মক্কা ক্লক টাওয়ার makkah clock tower এর সুপরিচিত হয়েছে।
⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না।
⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM
✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন।
☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢